সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন

Headline :
রেজাউল কবির পল এর সাথে ওলামা দলের আহবায়ক ও সদস্য সচিবের সাক্ষাৎ বিশ্ব নবীর আগমন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের বিশাল মিছিল শ্রীবরদীতে মেধাবী শিক্ষার্থী সুবর্ণার পাশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী নবগঠিত আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক আক্তার সিকদারকে ফুলের শুভেচ্ছা জাতীয়তাবাদী ওলামা দল কোতোয়ালী থানার আয়োজনে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি (সা.) উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মাদক ব্যবসায়ী স্বামী-স্ত্রী ১৭৮০পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার কদমতলীতে জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক ফ্রি সুন্নতে খাতনা অনুষ্ঠান সাতকানিয়ায় রাজনৈতিক সভা: আপোষহীন জাতীয়তাবাদী সরকার প্রতিষ্ঠার আহ্বান শাহজাহান সম্রাটের জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের আয়োজনে খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মবার্ষিকী পালিত

শ্যামপুরে সোহাগ গাজীর অনুমোদনহীন কারখানায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশু খাদ্য উৎপাদন

Reporter Name / ১৪১ Time View
Update Time : সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন

 

ঢাকা মহানগর প্রতিনিধি:

ঢাকার শ্যামপুর থানার আসসিন গেট এলাকায় সোহাগ গাজীর পপুলার চকলেট মালিকানাধীন একটি অনুমোদনহীন কারখানায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশুদের জন্য খাবার তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কারখানাটির নেই কোনো বিএসটিআই অনুমোদন, নেই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র। এতে শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য চরম ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।

সূত্র জানায়, কারখানায় ‘চকলে’, ‘কোন’, ‘টফি’সহ বিভিন্ন ধরনের শিশুখাদ্য তৈরি হচ্ছে এমন পরিবেশে, যেখানে নেই ন্যূনতম স্বাস্থ্যবিধি। ঘামে ভেজা শ্রমিকদের খালি হাতে খাবার তৈরি, নোংরা পানির ব্যবহার এবং খোলা অবস্থায় মেঝেতে রাখা খাদ্য
সবকিছুই শিশুদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির সৃষ্টি করছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, “সোহাগ গাজীর এই কারখানাটি দিনের বেলায় আংশিক বন্ধ থাকলেও রাতে পুরো দমে চালু থাকে। চারপাশে দুর্গন্ধ, শব্দ ও ধোঁয়ায় আমরা অতিষ্ঠ। এটা শিশুদের জন্য খাবার তৈরি করার জায়গা না।
প্রশাসনের নীরব ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী।

এলাকাবাসীর দাবি অবিলম্বে সোহাগ গাজীর এই অবৈধ কারখানাটি বন্ধ করা হোক স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিএসটিআই-এর সরেজমিন তদন্ত করা হোক
শিশু খাদ্য উৎপাদনে মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা হোক একজন স্থানীয় বলেন যে অবস্থায় এসব খাবার তৈরি হয়, সেটা কেউ নিজ চোখে দেখলে নিজের সন্তানকে এসব খাওয়াতে সাহস পাবে না।

কারখানা মালিকের সাথে এবিষয়ে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি এরিয়ে যান। বিস্তারিত দ্বিতীয় পর্বে আসছে।

 

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *